DUMMY TEXT অর্থহীন লেখা যার মাঝে আছে অনেক কিছু। হ্যাঁ, এই লেখার মাঝেই আছে অনেক কিছু। যদি তুমি মনে করো, এটা তোমার কাজে লাগবে, তাহলে তা লাগবে কাজে। নিজের ভাষায় লেখা দেখতে অভ্যস্ত হও। মনে রাখবে লেখা অর্থহীন হয়, যখন তুমি তাকে অর্থহীন মনে করো; আর লেখা অর্থবোধকতা তৈরি করে, যখন তুমি তাতে অর্থ ঢালো। যেকোনো লেখাই তোমার কাছে অর্থবোধকতা তৈরি করতে পারে, যদি তুমি সেখানে অর্থদ্যোতনা দেখতে পাও। …ছিদ্রান্বেষণ? না, তা হবে কেন?
যক্ষ্মা বা টিউবারকিউলোসিস (টিবি) প্রতিরোধে ব্যবহৃত প্রতিষেধক বা ভ্যাকসিন নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণকে প্রতিরোধ করতে পারে বলে কয়েকটি গবেষণা, পত্রিকা, অনলাইন গনমাধ্যমে উঠে এসেছে। বিশ্বজুড়ে দীর্ঘদিন ধরেই ‘ব্যাসিলাস ক্যালমেট-গুয়েরিন (বিসিজি)’ নামক এই ভ্যাকসিনটি যক্ষা প্রতিরোধে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। উল্লেখ্য ১৯২১ সালে প্যারিসের পাস্তুর ইনস্টিটিউটে প্রতিষেধকটি আবিষ্কার করেন ক্যামিল গুয়েরিন ও অ্যালবার্ট ক্যালমেট।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার উপসর্গ হিসেবে শ্বাসকষ্ট ও কাশির সাথে যক্ষার উপসর্গের মিল রয়েছে। এক্ষেত্রে বিসিজি নামের টিবি ভ্যাকসিন এই ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে কার্যকরী হতে পারে বলে কিছু গবেষণা দাবী করেছে। টিবি ভ্যাকসিনের একটি পরীক্ষামূলক প্রয়োগের কাজে নেতৃত্ব দিচ্ছেন অস্ট্রেলিয়ার মেলবর্নের মারডক চিলড্রেন’স রিসার্চ ইনস্টিটিউটের একদল গবেষক। এতে অংশ নিচ্ছেন দেশটির বিভিন্ন হাসপাতালের প্রায় চার হাজার স্বাস্থ্যকর্মী। বিস্তারিত পড়ুন এখানে
টিবি ভ্যাকসিন কোভিড – ১৯ এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একটি মূল্যবান অস্ত্র হতে পারে বলে গত ৩০ শে মার্চ, ২০২০ ইং তারিখে নিউইয়র্ক ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (এনওয়াইআইটি) থেকে প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, প্রতিবেদনটি পড়ুন এখানে
এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত সকল তথ্য উপাত্ত এটি প্রমাণ করছে না যে যক্ষার প্রতিষেধক কোভিড ১৯ প্রতিরোধে পুরোপুরি সক্ষম। তাই সবার প্রতি আহবান পরীক্ষিত এবং প্রমাণিত কোনো তথ্য ব্যতীত কেউ যেন কোনো ঔষধ কিংবা টিকা গ্রহণ না করেন। আপাতত আমাদের সচেতনতাই পারে বৈশ্বিক এই মহামারীকে সফলভাবে মোকাবেলা করতে।