সম্প্রতি “নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো আওয়ামী লীগকে” এবং “ছাত্রলীগের পর নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো আওয়ামী লীগকে” এমন দাবিতে ফেসবুকে ফটোকার্ডসহ বিভিন্ন পোস্ট পাওয়া যাচ্ছে। ফ্যাক্টওয়াচের অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে, এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন খবর। বরং গণমাধ্যম থেকে এর উল্টোটা জানা যাচ্ছে। তাই ফ্যাক্টওয়াচ এ পোস্টকে “মিথ্যা” আখ্যা দিচ্ছে।
জূলাই গণঅভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৩ অক্টোবর আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করা হয়। কিন্তু মূলধারার গণমাধ্যমে বা অন্য কোনো বিশ্বস্ত সূত্রে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার বিষয়ে কোনো সংবাদ বা তথ্য পাওয়া যায়নি। বরং গণমাধ্যম থেকে জানা যাচ্ছে, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল এবং জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান মোস্তাফিজার রহমান কোনো রাজনৈতিক দলের নিষিদ্ধের বিষয়টি সমর্থন করেন না বলে মতামত দিয়েছেন।
সুতরাং আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার খবরটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। সঙ্গত কারণে ফ্যাক্টওয়াচ এ পোস্টকে মিথ্যা সাব্যস্ত করছে।
No Factcheck schema data available.
এই নিবন্ধটি ফেসবুকের ফ্যাক্ট-চেকিং প্রোগ্রামের
নীতি মেনে লেখা হয়েছে। এর উপর ভিত্তি করে ফেসবুক যে ধরণের বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন এখানে।
এছাড়া এই নিবন্ধ সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন, সম্পাদনা কিংবা আরোপিত বিধিনিষেধ তুলে নেয়ার জন্য আবেদন করতে এই লিঙ্কের সাহায্য নিন।
কোনো তথ্যের সত্যতা যাচাই করতে আমাদেরকে ইমেইল করুনঃ contact@fact-watch.org অথবা ফেইসবুকে মেসেজ দিনঃ facebook.com/fwatch.bangladesh