চট্টগ্রামের সাম্প্রতিক বন্যায় শহরের মহুরিপাড়া এলাকায় কুমির ঘুরে বেড়াচ্ছে এই দাবিতে একটি ছবি ফেসবুকে পাওয়া যাচ্ছে। ফ্যাক্টওয়াচের অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে, এটি ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত একটি পুরোনো ছবি যা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গার বন্যার ছবি হিসেবে প্রচারিত হয়ে আসছে। সাম্প্রতিক সময়ে চট্রগ্রামের বন্যার ছবি দাবিতে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। তাই ফ্যাক্টওয়াচ এ পোস্টকে মিথ্যা আখ্যা দিচ্ছে।
গুজবেরউৎস
৭ আগস্ট ২০২৩থেকেউক্তদাবিতেএকটিজলাবদ্ধ লোকালয়েকুমিরেরভেসেথাকারছবিসম্বলিতপোস্টটিফেসবুকেছড়াতেথাকে।এমনকিছুপোস্টদেখুনএখানে, এখানে, এখানে, এখানে, এখানে, এখানে।
ফ্যাক্টওয়াচঅনুসন্ধান
ফ্যাক্টওয়াচটিমরিভার্সইমেজসার্চকরেইন্টারনেটেছবিটিরকয়েকটিউৎসখুঁজেপেতেসক্ষমহয়।দেখাযাচ্ছে, ২০২১সালেসামাজিকযোগাযোগমাধ্যমরেডিটেথাইল্যান্ডনামকএকটিসাব-রেডিটথেকে‘Flood in Sukhumvit pattaya Thailand’শিরোনামেছবিটিপোস্টকরাহয়েছিলো।
আরেকটিজনপ্রিয়সামাজিকযোগাযোগমাধ্যম 9gag-এএকইছবিপাওয়াযাচ্ছে।থাইল্যান্ডের বন্যার ছবি দাবিতে এটি ২০২১ সালের ৮ সেপ্টেম্বর পোস্ট করা হয়েছিলো।
স্পষ্টতই, এটিচট্রগ্রামেরসাম্প্রতিকসময়ের বন্যারছবিনয়।ইন্টারনেটেপ্রাপ্তএপুরোনোছবিকেবিভিন্নসময়বিভিন্নজায়গারবন্যারছবিহিসেবেদাবিকরাহয়েছে। এছাড়াও বাংলাদেশের নির্ভরযোগ্য কোনো গণমাধ্যমে চট্রগ্রামের সাম্প্রতিক বন্যার এমন কোনো ছবি বা খবরের হদিস পাওয়া যায় নি। তাইপ্রমাণসাপেক্ষেফ্যাক্টওয়াচএপোস্টকেমিথ্যাসাব্যস্তকরছে।
এই নিবন্ধটি ফেসবুকের ফ্যাক্ট-চেকিং প্রোগ্রামের নীতি মেনে লেখা হয়েছে।। এর উপর ভিত্তি করে ফেসবুক যে ধরণের বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন এখানে। এছাড়া এই নিবন্ধ সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন, সম্পাদনা কিংবা আরোপিত বিধিনিষেধ তুলে নেয়ার জন্য আবেদন করতে এই লিঙ্কের সাহায্য নিন।