ড. সুমন রহমান ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস-এর গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক। অফিস অব ফ্যাকাল্টি রিসার্চ-এর পরিচালক। সেন্টার ফর ক্রিটিক্যাল এন্ড কোয়ালিটেটিভ স্টাডিজ এর পরিচালক। গণমাধ্যম এবং সাংবাদিকতা বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হিসেবে সুপরিচিত। বাংলাদেশের মিডিয়া, ইনফরমেশন লিটারেসি এবং এর সাংস্কৃতিক রাজনীতি নিয়ে ড. রহমানের গভীর আগ্রহ আছে।

পড়াশুনা করেছেন দর্শন, উন্নয়ন-অধ্যয়ন ও দক্ষিণ এশীয় অধ্যয়নে। পিএইচডি করেছেন সাংস্কৃতিক অধ্যয়নে, ইউনিভার্সিটি অব কুইনসল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া থেকে। পপুলার কালচার, কালচারাল স্টাডিজ এবং সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় সুমন রহমানের লেখালেখি আছে।

শুভাশীষ দীপ সেন্টার ফর ক্রিটিক্যাল এন্ড কোয়ালিটেটিভ স্টাডিজ, ইউল্যাব এর একজন গবেষণা সহকারী হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ এর গণমাধ্যম এবং সাংবাদিকতা বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী। বর্তমানে তিনি বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া বিভিন্ন গুজব বা ত্রুটিপূর্ণ তথ্য চিহ্নিতকরণের কাজ এবং এর পাশাপাশি বিভিন্ন গবেষণায় সহযোগিতা করছেন।

তুষার খান ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ এর গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতা বিভাগের একজন শিক্ষার্থী। তিনি লেখালেখি করতে ভালবাসেন। প্রাণ-প্রকৃতি ও সমাজের সুবিধা বঞ্চিত মানুষের উন্নয়নে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে যাচ্ছেন। মিডিয়া স্বাক্ষরতা তাঁর অন্যতম আগ্রহের জায়গা। বর্তমানে তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া গুজব প্রতিরোধে কাজ করছেন এবং ফ্যাক্টওয়াচের একজন নিয়মিত ফ্যাক্ট-চেকার হিসেবে ফ্যাক্ট-চেকিং করছেন।

সুবর্ণ রেখা দোলন সেন্টার ফর ক্রিটিক্যাল অ্যান্ড কোয়ালিটেটিভ স্টাডিজ, ইউল্যাব এর একজন ফ্যাক্ট চেকার এবং গবেষণা সহকারী হিসেবে কাজ করছেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ এর গণমাধ্যম এবং সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে বিএসএস সম্পন্ন করেছেন। বর্তমানে তিনি গুজব সনাক্ত করে তা প্রতিরোধ করা এবং বিভিন্ন গবেষণায় সহযোগিতা করছেন।

জহিরুল ইসলাম পেশায় মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হলেও রহস্য সমাধান এবং সত্যতা যাচাইয়ের প্রতি তার বিশেষ আগ্রহ রয়েছে। 2021 সালের একুশে বইমেলায়, তার প্রথম বই “মীমাংশীতো রোহসো” (সমাধান রহস্য) প্রকাশিত হয়েছিল। শিক্ষাজীবনে তিনি বুয়েট (বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়) এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেন। কুসংস্কার, গুজব এবং ভুয়া খবরের বিরুদ্ধে বাংলা অনলাইন জগতে তার একটি শক্তিশালী কণ্ঠস্বর রয়েছে।

মেহজাবীন মোস্তফা রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকে অধ্যয়নরত একজন শিক্ষার্থী। তিনি ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্যাক্টচেকিং এবং অনুসন্ধানে আগ্রহী হওয়ায় ফ্যাক্টওয়াচে কাজ করা শুরু করেন। কৌতূহল থেকে ফ্যাক্টচেকিং শুরু করলেও পরবর্তীতে একজন প্যাশনেট ফ্যাক্টচেকারে পরিণত হন। বর্তমানে তিনি ফ্যাক্টওয়াচ টিমে একজন নিয়মিত ফ্যাক্টচেকার হিসেবে কাজ করছেন।

ড. নাফিস মনসুর ইউল্যাবের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক। তিনি ইউনিভার্সিটি টেকনোলজি মালয়শিয়া থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি ফ্যাক্ট ওয়াচের সদস্যদের বিভিন্ন তথ্যপ্রযুক্তিগত বিষয়ে, যেমন ওয়েব পেইজের রক্ষণাবেক্ষণ এবং ফ্যাক্ট চেকিং এ প্রযুক্তির ব্যবহার বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

ড. মনসুরের শিক্ষকতা এবং প্রকৌশলে এক দশকের বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে । বিভিন্ন জার্নাল এবং কনফারেন্স মিলিয়ে প্রকাশনার সংখ্যা ৬০ এর বেশি।

রাহুল রায় ২০২১ সালের নভেম্বর থেকে সেন্টার ফর ক্রিটিক্যাল অ্যান্ড কোয়ালিটেটিভ স্টাডিজ, ইউল্যাবে সিস্টেম বিশ্লেষকের পদে কাজ করছেন। তিনি ইউল্যাব থেকে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি সম্পন্ন করেছেন। তার দায়িত্ব ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, সাইবার সিকিউরিটি এবং গবেষণা কাজের চারপাশে আবর্তিত। তার গবেষণার আগ্রহ গণনামূলক সামাজিক বিজ্ঞান, ডেটা সায়েন্স এবং মেশিন লার্নিংকে ঘিরে।

জুলকার নাঈন সেন্টার ফর ক্রিটিক্যাল অ্যান্ড কোয়ালিটিটিভ স্টাডিজ (সিকিউএস), ইউল্যাবের একজন গবেষণা সমন্বয়কারী। তিনি ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস এন্ড বাংলাদেশ (ইউল্যাব) থেকে মিডিয়া স্টাডিজ এন্ড জার্নালিজম বিষয়ে স্নাতক এবং কমিউনিকেশন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। পরবর্তীতে তিনি ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি) থেকে উন্নয়ন অধ্যয়ন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন। তাঁর দায়িত্বের মধ্যে রয়েছে প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট এবং ফ্যাক্ট-চেকিং রিপোর্টের উপর গবেষণা সম্পাদন করা। তাঁর গবেষণা আগ্রহের মধ্যে রয়েছে ডিজিটাল, মিডিয়া এবং তথ্য স্বাক্ষরতা।

রিদওয়ানুল ইসলাম কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন সময়ে অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগো নিউজ ২৪, বেসরকারি সম্প্রচার মাধ্যম সময় টিভিতে ক্যাম্পাস প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছেন। এই সময়ে অনলাইন সাংবাদিকতা সংক্রান্ত ‘অনলাইন সাংবাদিকতা’ নামের একটি বই প্রকাশনার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। এএফপি, রয়টার্সের একাধিক ফ্যাক্টচেক কোর্স সম্পন্ন করেছেন তিনি। ফ্যাক্ট ওয়াচে  যোগ দেওয়ার পূর্বে তিনি দৈনিক আজকের পত্রিকা,  আন্তর্জাতিক ফ্যাক্টচেকিং নেটওয়ার্ক (আইএফসিএন) স্বীকৃত বাংলাদেশের ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানার বাংলাদেশে ফ্যাক্টচেকার হিসেবে কাজ করেছেন। ভুয়া, অপতথ্য, বিভ্রান্তিকর তথ্য, মিথ ডিবাংক করা তাঁর আগ্রহের জায়গা।