স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে দৌলতদিয়ার নিষিদ্ধ পল্লীতে নিয়মিত যাতায়াত ছিল ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের – এমন সংবাদ সম্বলিত সময় নিউজের আদলে বানানো একটি ফটোকার্ড ফেসবুকে পাওয়া যাচ্ছে। ফ্যাক্টওয়াচের অনুসন্ধানে জানা যাচ্ছে, সময় নিউজের নামে প্রচারিত ফটোকার্ডটি ভুয়া। সময় নিউজ এমন কোনো ফটোকার্ড এবং সংবাদ প্রকাশ করে নি। মূলধারার গণমাধ্যম এবং অন্যান্য নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকেও এমন কোনো তথ্য অদ্যাবধি পাওয়া যায় নি। তাই ফ্যাক্টওয়াচ এ পোস্টকে “মিথ্যা” আখ্যা দিচ্ছে।
সময় নিউজের ওয়েবসাইট এবং ফেসবুক পেইজ সন্ধান করে এমন কোনো ফটোকার্ড খুঁজে পাওয়া যায় নি। বানোয়াট ফটোকার্ডের ফরম্যাট ও ফন্টের সাথে সময় নিউজের ফটোকার্ডের ফন্টের পার্থক্য লক্ষণীয়।
মূলধারার গণমাধ্যম এবং অন্যান্য সূত্র থেকে এই সাবেক ইসকন নেতার যৌনপল্লীতে যাবার কোনো নির্ভরযোগ্য তথ্য পাওয়া যায় নি। তবে কিছু সংবাদ মাধ্যম থেকে জানা যাচ্ছে, ইসকন বাংলাদেশের কার্যনির্বাহী কমিটি ও শিশু সুরক্ষা দলের সদস্য হৃষীকেশ গৌরাঙ্গ দাস বলেছেন, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের বিরুদ্ধে শিশু নিপীড়নের অভিযোগ রয়েছে। কিন্তু বানোয়াট ফটোকার্ডের দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ না থাকায় ফ্যাক্টওয়াচ এ পোস্টকে মিথ্যা সাব্যস্ত করছে।
No Factcheck schema data available.
এই নিবন্ধটি ফেসবুকের ফ্যাক্ট-চেকিং প্রোগ্রামের
নীতি মেনে লেখা হয়েছে। এর উপর ভিত্তি করে ফেসবুক যে ধরণের বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন এখানে।
এছাড়া এই নিবন্ধ সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন, সম্পাদনা কিংবা আরোপিত বিধিনিষেধ তুলে নেয়ার জন্য আবেদন করতে এই লিঙ্কের সাহায্য নিন।
কোনো তথ্যের সত্যতা যাচাই করতে আমাদেরকে ইমেইল করুনঃ contact@fact-watch.org অথবা ফেইসবুকে মেসেজ দিনঃ facebook.com/fwatch.bangladesh